গর্ভাবস্থায় আখরোট খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

গর্ভাবস্থায় আখরোট খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন এই আর্টিকেলে। আপনি যদি গর্ভাবস্থায় আখরোট খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে পারেন তাহলে তা গর্ভাবস্থায় আপনার এবং আপনার সন্তানের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সাহায্য করবে।

গর্ভাবস্থায় আখরোট খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন
গর্ভাবস্থায় আখরোট খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। এখানে আমরা গর্ভাবস্থায় আখরোট কেন খাবেন,  খাওয়ার নিয়ম, উপকারিতা,সতর্কতা ইত্যাদি নিয়ে বিস্তারিত জানাবো।  

পেজ সূচিপত্রঃগর্ভাবস্থায় আখরোট খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন 

গর্ভাবস্থায় আখরোট খাওয়ার উপকারিতা

আখরোট এক প্রকার বাদাম জাতীয় ফল এই ফল অত্যন্ত পুষ্টিকর এতে প্রচুর আমিষ এবং অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি এসিড রয়েছে। এ ফলটি গোলাকার এবং এর ভেতরে একটি বীজ থাকে। পাকা ফলের বাইরের খোসা ফেলে দিয়ে ভেতরে শক্ত খোলস মুক্ত যে অংশ থাকে সেটি হল আখরোট বীজ। আখরোটের বীজের উপরের অংশটি বাদামী রঙের এবং ভেতরে সাদা রং হয়। বাদামি অংশটিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে।

এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ বাদামি  অংশটি তৈলাক্ত  বীজকে বাতাসের অক্সিজেন থেকে রক্ষা করে ফলে তা খাওয়ার উপযোগী থাকে। আখরোটে রয়েছে ফাইবার আন-স্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। গবেষণায় দেখা গেছে যে, আখরোটে রয়েছে অন্য বাদামের তুলনায় অনেক বেশি এন্টিঅক্সিডেন্ট পলি ফিনল,যা এলডিএল বা ক্ষতিকারক কোলেস্টেরলের অক্সিডেশন রোধ করে।

আখরোটে রয়েছে ১৫ গুণ বেশি ভিটামিন ই এবং শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি ফ্রি রেডিকেল বিনষ্ট করে এবং কোষকে ক্ষতির হাত থেকে বাঁচায়। একইসঙ্গে হৃদরোগের ঝুকি কমায় এবং ধমনীতে চর্বি জমতে দেয় না। অ্যান্টি এজিং এর খাবারটি মস্তিষ্ক গঠনে সহায়ক ভূমিকা রাখে।

দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ দূর করতেও এটি কার্যকর। স্বাস্থ্যকর ফ্যাটের গুরুত্বপূর্ণ একটি উৎস হিসেবে কাজ করে।এটি প্রোটিন,পটাশিয়াম,ম্যাগনেসিয়াম,ফসফরাস,লৌহ,ভিটামিন বি এবং ভিটামিন সি তে পরিপূর্ণ। আখরোট  খেলে আলঝাইমার এবং পারকিনসন রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

গর্ভাবস্থায় আখরোট খাবেন কেন

গর্ভাবস্থায় সুস্থ মা এবং সুস্থ সন্তান পেতে চাইলে আখরোট খাওয়া জরুরী। কারণ এ অবস্থায় আখরোট  বিশেষভাবে উপকারী। এতে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড রয়েছে,যা সাধারণত মাছে পাওয়া যায়। এটি  শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশে সহায়তা করে থাকে। যদি কোন গর্ভবতী মা মাছ  খেতে না পারেন অর্থাৎ নিরামিষ ভোজী হন তবে আখরোট খেয়ে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড এর ঘাটতি পূরণ করতে পারেন।

এটি হৃদযন্ত্র ভালো রাখে,মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে,ওজন বৃদ্ধি করে,ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে, অনিদ্রা দূর করে,ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে,ক্যান্সারে ঝুঁকি কমায়,শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটায়, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। এছাড়াও আখরোটের আরও অনেক উপকারিতা আছে।

গর্ভাবস্থায় আখরোট কখন খাওয়া উচিত

গর্ভাবস্থায় আখরোটের উপকারিতা পেতে হলে সঠিক পরিমাণে খাবার খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এর পাশাপাশি পরিমিত পরিমাণে আখরোট খাওয়া্র পরামর্শ দেয়া হয়েছে। শিশু এবং মায়ের সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নয়ন করার জন্য ডাক্তাররা প্রতিদিন ২৮.৩৫ গ্রাম আখরোট খেতে বলে থাকেন। তাই একটি সুস্থ সবল শিশু পেতে এবং কোমল মাতৃত্বের যাত্রা বজায় রাখার জন্য নিয়মিত খাদ্য তালিকায় আখরোট অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।

গর্ভাবস্থায় আখরোট খাওয়ার নিয়ম

২-৪ টি আখরোট নিয়ে ভালোভাবে পানিতে ধুয়ে সারারাত ভিজিয়ে রেখে সকালে খাওয়া উত্তম। পরের দিন সকালে প্রথমে আখরোট গুলো খেয়ে নিন। তারপর ওগুলো ভেজানো পানি পান করুন। এভাবে ভিজিয়ে রেখে আখরোট খেলে তা শরীরে খারাপ  কোলেস্টেরল কমাতে সহায়তা করে থাকে।

গর্ভাবস্থায় খালি পেটে আখরোট খেলে কি হয়

গর্ভাবস্থায় খালি পেটে ভেজানো আখরোট খেলে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমার পাশাপাশি দেহের অন্যান্য উপকার হয়ে থাকে। হাড় মজবুত করে যদি কারো হাড়ে সবসময় ব্যথা থাকে তাহলে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ভেজানো আখরোট খেলে এই ব্যথা দূর হয়। আখরোটে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন বি-৬ ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা রাখে। 

গর্ভস্থ শিশুর বিকাশে আখরোটের কার্যকারিতা   

রোগ প্রতিরোধী বলে বাদাম হিসেবে জনপ্রিয় আখরোট। গবেষণায় জানা যায়,এতে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড থাকায় মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ানোর পাশাপাশি স্মৃতিশক্তি বাড়াতে এবং অবসাদ কাটাতেও দারুণ কার্যকর। গর্ভস্থ শিশুর বিকাশে আখরোটের কার্যকারিতা অপরিসীম। গর্ভাবস্থায় আখরোট খেলে গর্ভস্থ শিশুর বিকাশ ভালো হয় এবং মায়ের অবসাদ দূর হয় । তাই মায়ের শরীর এবং মন ভালো থাকে এবং সুস্থ-সবল শিশুর জন্ম নিশ্চিত হয়। 

আখরোট প্রেগনেন্সির জন্য খুব উপযোগী একটি ফল। গর্ভবতী মহিলা ও তার গর্ভস্থ সন্তানের জন্য এটি খাওয়া খুব উপকারী হয়ে থাকে। গর্ভাবস্থায় প্রতিদিন আখরোট খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। আখরোটে স্বাস্থ্যকর ভিটামিন বি কমপ্লেক্স  রয়েছে। এগুলো হলো ফোলেট, রাইবোফ্লাভিন এবং থিয়ামিন। এই উপাদানগুলো গর্ভাবস্থায় স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়।

এছাড়াও আখরোটে উপস্থিত ফলিক এসিড গর্ভবতী মহিলা ও ভ্রুনের জন্য অতীব প্রয়োজনীয়। ফলিক এসিডে অনেক উপকারি জৈবিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যা গর্ভাবস্থায় সহায়ক হতে পারে। নিয়মিত আখরোট খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে এতে মায়ের শরীর ভালো থাকে এবং গর্ভস্থ শিশুও ভালো থাকে।  

ত্বকের যত্নে আখরোটের ব্যবহার

ত্বকের যত্নে আখরোটের ব্যবহার লক্ষণীয়। বয়স বাড়ার সাথে সাথে ত্বকে বলিরেখা দেখা দেয়। এতে ত্বকের সৌন্দর্য কমে যেতে থাকে। মূলত এটি ফ্রি রেডিক্যাল ড্যামেজ এর কারণে এমনটি হয়ে থাকে। আখরোটে থাকা কিছু ভিটামিন বি এবং কিছু অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এই ফ্রি রেডিক্যাল ড্যামেজ এর হাত থেকে ত্বককে রক্ষা করে ফলে ত্বক ভালো থাকে।

চুলের যত্নে আখরোটের ব্যবহার

চুলের যত্নে আখরোটের ব্যবহার করা হয়ে থাকে। চুলের গোড়ায় থাকা ফলিকল গুলোতে ড্যামেজ প্রতিরোধ করে চুলের গোড়া মজবুত করে এবং চুল ভালো রাখে। চুল পড়া এবং অকাল বার্ধক্য জনিত রোগ হয়ে চুল পেকে যাওয়া প্রতিরোধ করে থাকে।

চুলের যত্নে আখরোটের ভূমিকা অনন্য। আখরোটে থাকা বায়োটিন বা ভিটামিন বি ৭ যা চুল পড়া বন্ধ করে,চুলের গোড়া মজবুত করেএবং অকালে চুল পাকা রোধ করে থাকে। 

হাড় ও দাঁতের যত্নে আখরোটের ব্যবহার

হাড় ও দাঁতের যত্নে আখরোটের ব্যবহার রয়েছে। আখরোটে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাস রয়েছে। যা হাড় ও দাঁতের যত্ন নিতে সাহায্য করে। ক্যালসিয়াম দাঁতকে মজবুত করে এবং ফসফরাস হাড়ের ক্ষয় হওয়া রোধ করে। ফসফরাস হাড়ের ক্ষয় রোগ অর্থাৎ অস্ট্রিওপরসিস রোগ থেকে নিরাময় করে থাকে। প্রতি ২৮ গ্রাম আখরোটে আছে ক্যালসিয়াম সাতাশ মিলি এবং ফসফরাস ৯৮ মিলি।আখরোটে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাস থাকায় এটি খেলে হাড় ও দাঁতের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে আখরোট এর ব্যবহার 

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে আখরোট এর ব্যবহার করা হয়। আখরোটে থাকা এলাজিট্যানিন নামক বিশেষ এক ধরনের পলিফেনল থাকে। এই পলিফেনল আমাদের গাঁটের মধ্যে থাকা ভালো ব্যাকটেরিয়াকে ইউরোলিথিনিনে পরিবর্তন করে এবং এই ইউরোলিথিনিন আমাদের পুরো শরীরের মধ্যে কোলরেকটাল ক্যান্সার বা কোলন ক্যান্সার, প্রোস্টেট ক্যান্সার বা মূত্রথলির ক্যান্সার,ব্রেস্ট ক্যান্সার বা স্তনের ক্যান্সার এবং লিভার ক্যান্সার প্রতিরোধ করে থাকে। আখরোট ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুব উপকারী কারণ এটি খেলে  ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।

গর্ভাবস্থায় আখরোট খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন
গবেষণায় জানা গেছে থায়ামিন,রিবোফ্লাভিন,প্যানটোথেনিক এসিড,নিয়াসিন, ফোলেট ও পলিকুইননের মত ভিটামিন আছে আখরোটে। সেই সাথে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস এবং আয়রনের মত খনিজ উপাদান এছাড়াও আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট,ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড ও ফাইবার।পুষ্টিবিজ্ঞানীদের মতে,আখরোটে থাকা ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস হাড়ের অস্ট্রিওপরোসিস রোগ দূর করতে সাহায্য করে। এতে থাকা ফ্লাভিনয়েডস এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রতিরোধ করে ক্যান্সার।

আখরোটে থাকা মেলাটোনিন উপাদান অনিদ্রা দূর করতে সাহায্য করে। ফাইবার হজমের সহায়তা করে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। ওজন কমাতে সাহায্য করে। খারাপ কোলেস্টেরল দূর করে ভালো কোলেস্টেরল বাড়াতে সহায়তা করে। এতে থাকা পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে ফলে হার্ট ভালো থাকে। ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বহুগুণে বাড়াতে সাহায্য করে। আখরোটে থাকা আয়রন রক্তে লোহিত রক্ত কণিকার উৎপাদন বাড়ায়। 

প্রতি ২৮ গ্রাম আখরোট এর পুষ্টি গুণ

 প্রতি ২৮ গ্রাম আখরোট এর পুষ্টি গুণ সম্পর্কে নিচে  লেখা হলো। প্রতি আটাশ গ্রাম আখরোটে আছে      এনার্জি ১৮৫ কিলো ক্যালরি, ৪ গ্রাম প্রোটিন ,১৮ গ্রাম ফ্যাট ,৩ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট,১.৯ গ্রাম ফাইবার,  ২৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম,৪৪ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম,৯৮ মিলিগ্রাম ফসফরাস,১২৫ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম, সেলেনিয়াম ১.৩ গ্রাম,ফোলেট ২৮ গ্রাম, ভিটামিন এ ৫ আই ইউ, ভিটামিন ই ০.৭ মিলিগ্রাম। 

আখরোট খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা

আখরোট খাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। যারা এলার্জির সমস্যায় ভুগছেন তাদের আখরোট খেতে সতর্ক হওয়া উচিত। আখরোট খাওয়ার পর যদি শরীরে এলার্জির পরিমাণ বাড়ে বা সমস্যা দেখা দেয় সে ক্ষেত্রে আখরোট খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। যারা দীর্ঘদিন ধরে রক্ত পাতলা করার ওষুধ সেবন করে থাকেন অর্থাৎ ব্লাড থিনিং মেডিটেশন ইউজারস যারা,তাদের ক্ষেত্রে আখরোট  খেতে হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। যাদের রক্তে ট্রাই গ্লিসারাইডের মাত্রা বেশি আছে তাদের আখরোট খাওয়া উচিত নয়। এছাড়াও গলব্লাডারে স্টোন থাকলে অথবা কিডনিতে পাথর সমস্যা  থাকলে আখরোট খাওয়া যাবে না।    

লেখকের মন্তব্যঃগর্ভাবস্থায় আখরোট খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন  

আমরা আজকে জানলাম গর্ভাবস্থায় আখরোট খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে । আমরা আরও জানলাম নিয়মিত আখরোট খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। বাদাম খেতে যারা পছন্দ করেন তাদের কাছে এটি অতি  পরিচিত একটি নাম আখরোট । এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, প্রোটিন,ফাইবার এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড পাওয়া যায়। যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। আখরোট এক প্রকার বাদাম,যা পুষ্টিগুনে ভরপুর। নিয়মিত সেবনে আপনি প্রচুর উপকারিতা পাবেন। 

তবে অন্যান্য খাবারের মতো প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত আখরোট সেবনে নানাবিধ সমস্যা হতে পারে। অতিরিক্ত আখরোট সেবনে লিভারের সমস্যা হতে পারে এবং আপনার যদি এলার্জির সমস্যা থাকে তাহলে তা আরো বাড়তে পারে তাই সচেতন হওয়া প্রয়োজন আপনি যদি প্রতিদিন দুই থেকে চারটি আখরোট সেবন করেন তাহলে প্রচুর উপকারিতা পাবেন। 




 


 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url